সমুদ্রতীরে কাঁকড়ার চলাফেরা খেয়াল করলে দেখা যায়, এরা কখনো এদের সম্মুখের দিকে হাঁটে না! এরা সরাসরি সামনে হাঁটার পরিবর্তে দ্রুতগতিতে এক কাত হয়ে হাঁটে। যেখানে মানুষের জন্য ডান বা বাম দিকে একপাশে হাঁটা খুব কঠিন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ নানা সমস্যা, আফসোস, খেদ, দুঃখ বিষয়ক পোস্ট, কমেন্ট, স্টোরি শেয়ার করে। এসব পোস্টের মাধ্যমে সহানুভূতি, লাইক বা কমেন্ট পেতে চায় অনেকে। কেউ কেউ ইচ্ছা করে বিষয়টি করে। নেটিজেনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বানিয়ে গল্প বলার প্রবণতাও রয়েছে। আবার কেউ কেউ অবচেতন মনে এসব করে। এই ধরনের প্রব
বিজ্ঞান এখন কার্যকরভাবে প্রমাণ করেছে যে, যখন বিড়ালের সামনে ক্রমাগত ছোট হতে থাকা গর্তের সারি আসে তখন এরা তরল পদার্থের মতো নিজেকে প্রবাহিত করে সেই গর্তের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে। অবশ্য যখন গর্তটা আরামদায়ক নয় বলে মনে হয়, তখন কিছুটা দ্বিধায় থাকে।
প্রথম কম্পিউটার মাউসের তৈরির কাহিনি ডগলাস এঙ্গেলবার্টের সঙ্গে শুরু। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআরআই) একজন উদ্যমী প্রকৌশলী ও গবেষক ছিলেন তিনি। মানব বুদ্ধিমত্তাকে কম্পিউটারের মাধ্যমে উন্নত করা ও ডিজিটাল ডিভাইসের ক্ষমতা বাড়ানোই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য।
সৌরজগতের বসবাস যোগ্য আদর্শ গ্রহ হচ্ছে পৃথিবী। জীবনধারণের জন্য পৃথিবীর অপরিহার্য উপাদান হলো বায়ুমণ্ডল। পৃথিবীর চারপাশ ঘিরে বেষ্টিত রয়েছে বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদান। একেই বায়ুমণ্ডল বলা হয়। তবে এই বায়ুমণ্ডল কি সব সময় ছিল? এটি কীভাবে তৈরি হলো?
বিশ্বের ৮ কোটিরও বেশি মানুষ তোতলামি সমস্যায় ভোগেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, গায়ক–গীতিকার এড শিরানের মতো ব্যক্তিত্বও রয়েছেন। এমনকি বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনও এই সমস্যায় ভুগতেন।
বিড়াল, কুকুর, এমনকি ক্যাঙারুর পায়ের দিকে খেয়াল করলেই দেখবেন মানুষের হাত–পায়ের সঙ্গে এদের একটি মিল আছে। আকার, প্রকার ও অবস্থান আলাদা হলেও এই স্তন্যপায়ীগুলোর আঙুল পাঁচটি। এসব প্রাণীর সঙ্গে মানুষের আঙুলের সংখ্যায় এমন মিল কেন?
দুপুরের খাবার খাওয়ার পর ঘুম ঘুম ভাব লাগে অনেকেরই। বাসায় থাকলে এই সময় একটু ঘুমিয়ে নেন কেউ কেউ। এই ধরনের ঘুমকে ‘ভাতঘুম’ বলে। এই অনুভূতির পেছনে নানা জটিল শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া কাজ করে। খাবার খাওয়ার পর কাজ করার জন্য উদ্যমী হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো ঘুম পায়।
ঘুম থেকে ওঠার পর নিজের কণ্ঠ শুনে অবাক হয়ে যেতে পারেন! কারণ সে সময় কণ্ঠ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ ভারী লাগে। এই কণ্ঠ নিয়ে কাউকে ফোন কল করলে হয়ত অপর পাশের ব্যক্তি আপনাকে নাও চিনতে পারে। ঘুম থেকে উঠে কণ্ঠস্বরের গভীরতা বেড়ে যাওয়া একটি সাধারণ এবং স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটি কেন হয় এমন প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে।
দুর্ঘটনাবশত জাহাজ থেকে সমুদ্রে বিপুল পরিমাণ তেল পড়ে যাওয়ার ঘটনা প্রায়ই সংবাদমাধ্যম আসে। এটি একটি গুরুতর সমস্যা, এটি সামুদ্রিক পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের বড় ক্ষতি করতে পারে।
সমুদ্রের পাড়ে আছড়ে পড়া ঢেউগুলো লক্ষ্য করলে দেখবেন এতে ফেনা রয়েছে। তবে নদীর পানিতে এতটা ফেনা হয় না। তাহলে এসব ফেনা কেন হয় বা এই ফেনা কি ক্ষতিকর? সমুদ্রের পানিতে দ্রবীভূত লবণ, প্রোটিন, চর্বি, মৃত শৈবাল, ডিটারজেন্ট এবং অন্যান্য দূষক পদার্থ থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের জৈব এবং কৃত্রিম উপাদানও থাকে। য
মহাকাশ এক রহস্যময় স্থান যেখানে নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ, চাঁদ, ধূমকেতু, উল্কা ও ব্ল্যাকহোলসহ জানা–অজানা বহু বস্তু এবং শক্তির উপস্থিতি রয়েছে। নতুন নতুন মহাজাগতিক বস্তু আবিষ্কারের পর এগুলোর একটা করে উপযুক্ত নাম দেওয়া হয়। গ্রহ এবং এদের চাঁদের নামকরণ একটি বৈজ্ঞানিক এবং ঐতিহাসিক প্রক্রিয়া, যা প্রাচীন সংস্কৃ
চুইংগাম বা বাবল গাম চিবাতে থাকলে ধীরে ধীরে স্বাদ হারাতে শুরু করে। এরপর ফেলে দিতে গেলে বাধে বিপত্তি। কারণ, এটি এতটাই আঠালো হয়ে যায় যে আঙুলের সঙ্গে লেগে যায়। তাই কাগজ বা টিস্যুতে পেঁচিয়ে সাবধানে ফেলে দিতে হয়।
ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠেছেন। তখনো কিছুটা অন্ধকার এবং আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা। এর মধ্যে পাখিদের কিচিরমিচির আপনার কানে ভেসে আসছে। এরা শুধু উচ্চ স্বরে চেঁচামেচি করছে এমন নয়, একটু মনোযোগ দিলেই বোঝা যায়, দিন রাতের অন্য সময়ে তুলনায় এদের কণ্ঠে বেশ উচ্ছ্বাস ও সুরেলা আওয়াজ। এই ধরনের আচরণ কিন্তু দিনের অন্য সময়ে তুল
রাতের আকাশে তারাগুলো মিটমিট করে জ্বলতে থাকে। তবে টেলিস্কোপে চোখ রেখে দেখলে আকাশে কোটি কোটি আলোর উৎস দেখা যায়। এই আলোগুলোর সবই কিন্তু তারা নয়। শুধু তারা বা নক্ষত্রই মিটমিট করে জ্বলে। খালি চোখেও কিন্তু তারাগুলোকে মিটমিট করে জ্বলতে দেখা যায়, এর কারণ কী?
অনেকেরই আঙুল ফোটানোর অভ্যাস আছে। আঙুল ফোটানোর সময় অনেকের ক্ষেত্রে বেশ জোরে শব্দ হয়। এই আওয়াজের প্রতি অনেকে আকৃষ্ট হয়ে বারবার এই কাজ করে থাকেন; বিশেষ করে কম বয়সী ছেলে–মেয়েরা। আঙুল ছাড়াও কনুই, হাঁটু ও গোড়ালি ফুটলেও এমন শব্দ হয়।
এক ঘর থেকে অন্য ঘরে গিয়ে আর মনে করতে পারছেন না কেন এসেছেন? বিশেষ করে রান্না ঘরে গিয়ে ফ্রিজের দরজা খোলার পর কোনোভাবেই আর মনে আসছে না কেন খুলেছেন? এমনটি হয় অনেক সময়ই! আবার কথার মাঝে অন্য কেউ কথা বললে প্রসঙ্গ হারিয়ে ফেলার অভিজ্ঞতা তো অহরহ হয়। মনোবিদরা এই অভিজ্ঞতার নাম দিয়েছেন ‘ডোর ওয়ে ইফেক্ট’।